মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম | মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম ২০২৪

মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম-যত দিন যাচ্ছে তত বাংলাদেশ আরও উন্নতির পথে অগ্রসর হচ্ছে। বাংলাদেশ উন্নতির পথে অগ্রসর হওয়ার মূল লক্ষ্য হিসেবে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশ মেট্রো রেলের ব্যবহার। কেননা আপনারা হয়তোবা জেনে থাকবেন যে দেশের প্রথম মেট্রোরেল চালু হয়েছে। 18 ডিসেম্বর রোজ বুধবার। এটি বাংলাদেশের রাজধানী হতে চলাচল শুরু করবে।
মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম | মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম ২০২৪
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব মেট্রোরেল এর টিকিট কাটার নিয়ম মেট্রোরেলের টিকেট । মেট্রোরেল হলো অনেক দ্রুত গ্রামি একটি ট্রেন। এটির মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই অল্প সময়ের মধ্যে আপনাদের গন্তব্য স্থানে পৌঁছে যাবেন। তাহলে চলুন বেশি দেরি না করে জেনে নেয়া যাক মেট্রো রেলের টিকিট কাটার নিয়ম সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্রঃমেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম | মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম

মেট্রোরেল কি? 

মেট্রোরেল বলতে বোঝানো হয় উন্নতমানের যাতায়াত ব্যবস্থা কি। অর্থাৎ সাধারণ ট্রেন যেভাবে চলাচল করে তার চেয়ে অনেক বেশি গতিতে চলাচল করার এই ট্রেনকে মেট্রোরেল বলা হয়। আপনারা যখন রেলওয় এর মধ্যে দিয়ে যাতায়াত করবেন তখন অবশ্যই আপনাদের অন্যতম রেলওয়েল ব্যবস্থা দিয়ে থাকে সেটি হলো মেট্রো রেল ব্যবস্থা।
পরিপূর্ণভাবে মেট্রোরেল বলতে বোঝায়, মেট্রো শব্দের পূর্ণরূপ হল মেট্রোপলিটন যাকে আমরা নগর বলে থাকি। তাই উন্নত শহর গুলোতে যখন উন্নত মানের রেল এর ব্যবস্থা হয় তখন তাকে আমরা মেট্রোরেল ব্যবস্থা বলে থাকি। মেট্রো রেল চলাচল করার জন্য অবশ্যই তার একটি নিজস্ব পথের প্রয়োজন রয়েছে। মেট্রোরেল অনেক উন্নত মানের রেলওয়ে ব্যবস্থা।

মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম | মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম 

বাংলাদেশের বর্তমান সময়ে মেট্রো রেল চালু হয়ে গেছে 18 ডিসেম্বর থেকে। এখন বাংলাদেশের যাত্রীরা খুব সহজেই মেট্রোরেল ব্যবহার করতে পারবে 29 শে ডিসেম্বর থেকে। বাংলাদেশের মেট্রোরেল চালু হয় পরবর্তী সময়ে সর্বপ্রথম মেট্রো রেলের টিকিট কেটে উদযাপন করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 28 শে ডিসেম্বর শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেছেন মেট্রোরেল।

সে কারণে সাধারণ মানুষের 28 শে ডিসেম্বর মেট্রোরেলে যাতায়াতের সুবিধা বন্ধ করা হয়েছে কেননা তারা 28 শে ডিসেম্বর এর পরের দিন অর্থাৎ 29 ডিসেম্বর থেকে মেট্রোরেল এর মাধ্যমে যাতায়াত করতে পারবেন খুব সহজে। 28 শে ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী এর সঙ্গে আরও উচ্চপদস্থ ব্যক্তিরা মেট্রোরেলে উঠবেন এবং সকলে মেট্রোরেল উদ্বোধন করবেন।

মেট্রোরেল কখন থেকে শুরু কখন থেকে শেষ

আপনারা যারা জানতে ইচ্ছুক যে মেট্রোরেল কখন থেকে শুরু এবং কখন থেকে শেষ, তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক মেট্রোরেল কখন থেকে শুরু এবং কখন থেকে শেষ হবে।
  • মেট্রোরেলের প্রধান ব্যবস্থাপক এম এ এন জানিয়েছেন মেট্রোরেল যখন থেকে চালু হবে অর্থাৎ প্রথম দিক থেকে মেট্রোরেল সকাল আটটা ৮:০০ থেকে দুপুর বারোটা ১২:০০ পর্যন্ত চলতে থাকবে।
  • এরমধ্যে একটানা 4 ঘন্টা চলতে থাকবে মেট্রোরেল এবং এই ট্রেনটি চলতে থাকবে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত কোথাও না থেমে একটানা ভাবে চলতে থাকবে অর্থাৎ বিরতিহীন ভাবে চলতে থাকবে।
  • মেট্রোরেলের ব্যবস্থাপক তিনি আরো বলেছেন যে মেট্রোরেল এর মধ্যে যাত্রীদের চলাচল করার জন্য সর্বপ্রথম দিকে অল্প পরিমাণ যাত্রী বহন করবে।
  • অর্থাৎ মেট্রোরেলের মধ্যে সকলের অভ্যস্ত করার জন্য শুধুমাত্র অল্প পরিমাণ যাত্রী নিয়ে চলাচল করবে মেট্রোরেল।
  • এর কারণ হিসেবে তিনি বলেছেন যে মানুষ মেট্রো রেলের টিকিট কাটার নিয়ম সম্পর্কে এখন পর্যন্ত পুরোপুরিভাবে জানেনা।
  • সেই কারণে মেট্রোরেলের টিকিট কাটা সহ মানুষের যাতায়াতের সুবিধা যতক্ষণ না ভালোভাবে হচ্ছে ততক্ষণ ট্রেন এভাবেই চলতে থাকবে।
  • তারপর মানুষ যখন মেট্রোরেলের মধ্যে ভালোভাবে যাতায়াত করতে শিখে যাবে তখন থেকে আবার আন্তর্জাতিক নিয়মে আস্তে আস্তে তিন মাসের ভিতরে পরিপূর্ণভাবে ট্রেন চলতে থাকবে।

মেট্রোরেলের মধ্যে কয় ধরনের টিকিট পাবেন আপনারা

যখন আপনারা মেট্রোরেল এর মধ্যে টিকিট কাটবেন তখন অবশ্যই আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে মেট্রোরেল এর মধ্যে কয় ধরনের টিকিট পাওয়া যেতে পারে। হ্যাঁ অবশ্যই তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক মেট্রোরেলের মধ্যে কয় ধরনের টিকিট পাওয়া যাবে।
  • মেট্রোরেলের মধ্যে সাধারণত দুই ধরনের টিকিট নিয়ে চলাচল করা যাবে।
  • প্রথমটি হলো আপনি সিঙ্গেল ভাবে চলাচল করতে পারবেন এবং অপরটি হল এমআরটি পাস অর্থাৎ আপনি পার্মানেন্ট টিকিট ব্যবহার করে চলাচল করতে পারবেন মেট্রোরেলের মধ্যে।
  • আপনি যদি সিঙ্গেল যাত্রী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই যখন আপনারা মেট্রোরেল এর মধ্যে উঠবেন তখন অবশ্যই আপনাদেরকে প্রতিবার টিকিট কেটে ট্রেনের মধ্যে উঠতে হবে।
  • আপনারা যখন ট্রেনের টিকিট জমা দিবেন তখন সক্রিয়ভাবে ট্রেনের দরজা খুলে যাবে নয়তো আপনারা কিছুতেই ট্রেনের দরজা খুলতে পারবেন না।
  • আর আপনারা যদি পার্মানেন্ট টিকিট কেটে দেন তাহলে অবশ্যই আপনাদের আর পরবর্তীতে টিকিট কাটতে হবে না কারণ আপনি প্রতিবার টাকা শেষ হয়ে গেলে শুধু পুনরায় আবার টাকা রিচার্জ করলে আপনার কাজ শেষ হয়ে যাবে।
  • অর্থাৎ আপনার কোন ঝামেলা ছাড়াই মেট্রোরেল এর মধ্যে চলাচল করতে পারবেন।
  • আপনারা এখন অবশ্য জানতে চাইতে পারেন যে পার্মানেন্ট টিকিটের জন্য কত টাকা লাগতে পারে। পার্মানেন্ট টিকিটের জন্য 200 টাকা লাগবে সর্বপ্রথমে। তারপর আপনারা পরবর্তী সময় থেকে 200 টাকা শুরু করে 2000 টাকা পর্যন্ত কার্ডের রিচার্জ করতে পারবেন সেটা আপনাদের উপর নির্ভর করবে।
  • এভাবে আপনারা মেট্রো রেলের টিকিট কাটার মাধ্যমে খুব সহজে চলাচল করতে পারবেন।

মেট্রোরেলের ভাড়ার তালিকা

আপনারা যখন মেট্রোরেলে চলবেন তখন অবশ্য মেট্রোরেল চড়ার জন্য আপনাদেরকে টিকিট কাটতে হবে এবং টিকিট কাটার জন্য আপনাদেরকে সর্বনিম্ন যে ভাড়া রাখা হয়েছে সেটি হলো মাত্র 20 টাকা। এবং মেট্রোরেলের ভাড়া প্রতি কিলোমিটারে ঠিক করা হয়েছে পাঁচটা করে। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক মেট্রোরেলের ভাড়া তালিকা সম্পর্কে।
  • উত্তরা দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাঁও স্টেশন পর্যন্ত ভাড়া ঠিক করা হয়েছে 60 টাকা।
  • উত্তরা নর্থ স্টেশন থেকে উত্তরা সেন্টার উত্তরা সাউথ স্টেশনে যেতে সর্বনিম্ন ভাড়া 20 টাকায় দিতে হবে।
  • উত্তরা নর্থ থেকে পল্লবী ও মিরপুর 11 স্টেশনের ভাড়া 30 টাকা।
  • মিরপুর 10 ও কাজীপাড়া স্টেশনের ভাড়া 40 টাকা।
  • মিরপুর থেকে শেওরাপাড়া স্টেশনের ভাড়া 50 টাকা।
  • পল্লবী থেকে মিরপুর 11 মিরপুর 10 ও কাজীপাড়া স্টেশন এর ভাড়া 20 টাকা।
  • পল্লবী থেকে শেওরাপাড়া আগারগাঁও স্টেশনের ভাড়া 30 টাকা।
  • দিয়াবাড়ি থেকে উত্তরা স্টেশন 20 টাকা ভাড়া
  • দিয়াবাড়ি থেকে পল্লবী মেট্রো রেল ভাড়া 30 টাকা
  • দিয়াবাড়ি থেকে মিরপুর 10 মেট্রোরেলের ভাড়া 40 টাকা
  • পল্লবী থেকে মিরপুর 11 মেট্রোরেলের ভাড়া 20 টাকা
  • পল্লবী থেকে শেওড়াপাড়া মেট্রোরেলের ভাড়া 30 টাকা
  • মিরপুর 10 থেকে ফার্মগেট মেট্রোরেলের ভাড়া 30 টাকা
  • দিয়াবাড়ি থেকে শেওরাপাড়া মেট্রোরেলের ভাড়া 50 টাকা
  • মিরপুর 10 থেকে কারওয়ানবাজার মেট্রোরেলের ভাড়া 40 টাকা
  • মিরপুর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেট্রোরেলের ভাড়া 50 টাকা
  • আগারগাঁও থেকে দিয়াবাড়ি মেট্রোরেলের ভাড়া 60 টাকা
  • মিরপুর 10 থেকে কমলাপুর মেট্রোরেলের ভাড়া 70 টাকা
  • দিয়াবাড়ি থেকে কমলাপুর মেট্রোরেলের ভাড়া 100 টাকা
আশা করছি আপনারা মেট্রোরেলের ভাড়া সম্পর্কে সম্পূর্ণ বুঝতে পেরেছেন।

মেট্রো রেলের টিকিট কাটার নিয়ম

যখন আপনারা মেট্রোরেল এর মধ্যে যাওয়া-আসা করতে চাইবেন তখনি আপনাদেরকে টিকিট কাটতে হবে টিকিট না করা পর্যন্ত আপনারা মেট্রোরেলের মধ্যে প্রবেশ করতে পারবেন না। সেই কারণে অবশ্য শুরুতে আপনাদেরকে মেট্রো রেলের টিকিট কাটার মাধ্যমে প্রবেশ করতে হবে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক মেট্রো রেলের টিকিট কাটার নিয়ম সম্পর্কে।
  1. যখন আপনারা মেট্রোরেলে প্রবেশ করবেন তখন অবশ্য আপনাদেরকে টিকিট কাটতে হবে। আপনারা চাইলে মেট্রোরেলে প্রতিটা স্টেশনে টিকিট কাটতে পারবেন আপনাদের ইচ্ছা মত।
  2. মেট্রোরেলের এই টিকিটগুলো আপনাদেরকে অবশ্যই স্টেশন কর্মী থেকে সংগ্রহ করতে হবে নয়তো টিকিট বিক্রি করার মেশিন থেকে আপনি নিজে সংগ্রহ করতে পারবেন।
  3. আপনি যখন মেট্রো রেলের টিকিট কাটতে যাবেন তখন অবশ্যই মেশিনের মধ্যে আপনার সর্বপ্রথম ভাষা নির্বাচন করতে হবে।
  4. মেট্রো রেলের টিকিটের মেশিনের মধ্যে দুই ধরনের ভাষা রয়েছে একটি হলো বাংলা এবং অপরটি হলো ইংরেজি, আপনি যেটা জানেন সেটা নির্বাচন করে দিতে হবে।
  5. তারপর সেখান থেকে আপনাদেরকে নির্বাচন করতে হবে আপনি সিঙ্গেল যাতায়াত করবেন নাকি পার্মানেন্ট জাহানের জন্য টিকিট কাটতে চান।
  6. তারপর সেখান থেকে আপনারা পরবর্তী বিষয়ে জানতে পারবেন যে যাত্রীদের গন্তব্যের তালিকা।
  7. কোন স্টেশন থেকে কত টাকা ভাড়া এবং কোন স্টেশন থেকে কোন স্টেশন পর্যন্ত যেতে পারবেন সকল কিছু দেখতে পাবেন সেইখানে।
  8. তারপর আপনাদেরকে সেইখান থেকে আপনি যেখানে যাবেন সেখানকার জায়গা নির্বাচন করে দিতে হবে।
  9. তারপর আপনাদের সামনে চলে আসবে আপনারা কয়টি টিকিট কাটবেন সেটি।
  10. টিকিট কাটার আগে আপনাদের অবশ্যই জেনে নেওয়া উচিত যে আপনি যদি সিঙ্গেল যাত্রী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি সর্বপ্রথম পাঁচটি টিকিট ব্যবহার করতে পারবেন এর বেশি আর টিকিট কাটতে পারবেন না।
  1. তারপর আপনারা এই সকল ইনফরমেশন পূরণ করে দেওয়ার পর ওকে বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  2. যখনই আপনারা ওকে বাটনে ক্লিক করবেন তখনই আপনাদের থেকে টাকা চাওয়া হবে।
  3. তারপর আপনাদের পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা দিয়ে দিলে আপনাদের টিকেট বেরিয়ে চলে আসবে।
  4. টিকিটের মেশিনের মধ্যে আপনারা চাইলে সর্বনিম্ন 20 টাকা প্রবেশ করাতে পারবেন এবং সর্বোচ্চ পারবেন 1000 টাকা।
  5. তারপর আপনারা টিকিট নিয়ে সবার সাথে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে তারপর যখন ট্রেন চলে আসবে তখন আপনারা মেট্রোরেলের লাইন কেটে সেই টিকিট ছুয়ে দিলে আপনারা প্রবেশ করতে পারবেন মেট্রোরেল এর মধ্যে।
  6. তারপর সেখান থেকে আপনারা আপনাদের গন্তব্য স্থানে পৌঁছে গেলে টিকিট জমা দিয়ে বেরিয়ে আসতে হবে।
  7. একটি কথা মাথায় রাখবে না আপনারা কিন্তু টিকিট জমা না দিলে মেট্রোরেল এর মধ্যে থেকে বের হতে পারবেন না।
  8. সেই কারণে অবশ্যই আপনাদেরকে টিকিট জমা দেওয়ার পর মেট্রোরেল থেকে বেরোতে হবে।
  9. যদি আপনাদের মধ্যে কোন ব্যক্তি যেখানে নামার উদ্দেশ্যে মেট্রোরেলের উঠেছে সেখানে না নামে কোন স্টেশনে নামলে আবার নতুন করে থাকে ভাড়া প্রদান করতে হবে।
  10. তাই অবশ্যই সচেতন ভাবে চলাচল করুন এবং মেট্রোরেলে যাতায়াত করতে থাকুন।

আমাদের শেষ কথা,

মেট্রো রেলের টিকিট কাটার নিয়ম মেট্রো রেলের টিকিট কাটার নিয়ম আশা করছি এই সকল বিষয় সম্পর্কে আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। তাহলে আজকের আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করবেন। সকলে ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ সবাইকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর টেক ইনফো ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url