পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় | কোষ্ঠকাঠিন্য
পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় | কোষ্ঠকাঠিন্য-পেটের মধ্যে কিছু সমস্যার কারণে অবশ্যই পায়খানা শক্ত হয়ে যায় এবং শক্ত হওয়ার কারণে পায়খানা হয় না। সেই কারণে অনেকেই অনেক ধরনের সমস্যাই ভোগেন। কোষ্ঠকাঠিন্য বা পায়খানা শক্ত হয়ে যাওয়ার ফলে অনেক দিন যাবত পায়খানা হয় না। যদিও পায়খানা হয় তারপরেও পায়খানা করার সময় অনেক ব্যথা হয়।
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব পায়খানা ক্লিয়ার হওয়ার উপায় সম্পর্কে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য সম্পর্কে। পায়খানা যদি ক্লিয়ার ভাবে না হয় তাহলে অবশ্যই সেটা ধরে নিতে হবে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। অনেকদিন যাবত পায়খানা না হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে কষ্ট কাঠিন্য তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক পায়খানা ক্লিয়ার হওয়ার উপায় সম্পর্কে।
পেজ সূচিপত্রঃ পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় | কোষ্ঠকাঠিন্য
পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় | কোষ্ঠকাঠিন্য
পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় সম্পর্কে জানার আগে অবশ্যই আপনাদেরকে সবার আগে জেনে নিতে হবে আসলে পায়খানা কেন শক্ত হয় এবং কষ্টকাঠিন্য কাকে বলে এই সকল বিষয়ে সম্পর্কে। তাহলে চলুন বেশি দেরি না করে জেনে নেয়া যাক কষ্ট কাঠিন্য কাকে বলে। সাধারণ ভাষায় বলতে গেলে পায়খানা শক্ত এবং কষা হওয়াকেই মূলত কোষ্ঠকাঠিন্য বলা হয়।
আরো পড়ুনঃ ডায়াবেটিস হলে কি খাবেন
মাঝে মাঝে প্রায় অনেক মানুষ রয়েছে যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয় অর্থাৎ পায়খানা ক্লিয়ার হয় না। তার কারণ হলো অনেকেরই পায়খানা খুব শক্ত হয়ে যাওয়ার ফলে অনেক সময় পায়খানা করার চেষ্টা করলেও পায়খানা করা যায় না যার ফলে অনেক কষ্ট পেতে হয় এবং এটি হলো কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বলে।
পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায়
অনেকদিন যাবত যদি আপনাদের পায়খানা না হয় তাহলে অবশ্যই আপনারা ধরে নেবেন যে আপনাদের কোষ্ঠকাঠিন্য হয়েছে। কেননা পায়খানা যদি কষা এবং শক্ত হয় তাহলে অবশ্যই এটা কোষ্ঠকাঠিন্যের লক্ষণ। কোষ্ঠকাঠিন্য হলে অবশ্যই আপনাদেরকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে নয়তো নিয়মিত কিছু নিয়ম ফলো করতে হবে।
আপনাদের যদি মনে হয় যে আপনাদের কষ্টকাঠিন্য হয়েছে তাহলে অবশ্যই আপনারা এমন কিছু নিয়ম রয়েছে যেগুলো অনুসরণ করলে বাসায় বসে থেকে আপনারা কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগ সারাতে পারবেন। অর্থাৎ পায়খানা যদি ক্লিয়ার না হয় আপনারা বাসায় বসে কিছু নিয়ম অনুসরণ করার মাধ্যমে পায়খানা ক্লিয়ার করতে পারবেন।
যদি আপনারা বুঝতে পারেন যে আপনাদের পায়খানা ক্লিয়ার হচ্ছে না এবং মনে হয় যদি কোষ্ঠকাঠিন্য হয়েছে তাহলে অবশ্যই অলসতা করে বসে থাকা যাবে না। কেননা কষ্টকাঠিন্য হলে নানান ধরনের সমস্যায় পড়তে পারেন আপনি এবং নানান ধরনের অসুখে জড়িয়ে পড়তে পারেন সেই কারণে অবশ্যই এর নিরাময়ের পথ বেছে নিতে হবে।
তাই কষ্ট কাঠিন্য যদি আপনাদের হয় তাহলে অবশ্যই ঘরে বসে না থেকে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন এবং আপনারা যদি চান তাহলে অবশ্যই কষ্ট ভাল করতে পারেন ঘরোয়া কিছু উপায় এর মাধ্যমে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় সম্পর্কে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার বিষয় সম্পর্কে।
কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয়
পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় সম্পর্কে কিংবা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করা সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাদেরকে সর্বপ্রথম জানতে হবে কষ্ট কাটিন্য কেন হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার নানান ধরনের কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। তার মধ্যে কিছু কারণ এখন আমরা আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার কারণ।
আরো পড়ুনঃ এলার্জি দূর করার উপায়
- পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান না করাঃ আপনার যদি নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান না করেন তাহলে অবশ্যই আপনাদের কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকবে। তার কারণ হলো পানি খাবারের ফাইবারের সাথে মিশে পায়খানা কে ভারী এবং নরম করে যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। কিন্তু আপনি যদি পানি পান না করেন পর্যাপ্ত পরিমাণ তাহলে অবশ্যই কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকবে।
- পায়খানার ভাব হলে চেপে রাখাঃ আপনাদের মধ্যে অনেক মানুষ রয়েছে যারা যখন পায়খানা চাপে তখন অবশ্যই পায়খানাতে যায় না শুধুমাত্র কিছু সময় ব্যয় হবে এবং বিভিন্ন সমস্যার কারণে তারা পায়খানাতে যায় না। কিন্তু পায়খানা চেপে রাখার কারণে অবশ্যই পায়খানা কিলিয়ার হয় না এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা অনেক বেশি দেখা যায়। যতদিন পেটের মধ্যে পায়খানা জড়ো হয়ে থাকবে ততদিন পায়খানা অনেক শক্ত হতে থাকে সেই কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
- ফাইবার এবং আশ যুক্ত খাবার না খাওয়াঃ আপনারা যদি নিয়মিত ফাইবার এবং আঁশ যুক্ত খাবার না খান তাহলে অবশ্যই সেক্ষেত্রে আপনাদের কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়া সম্ভাবনা থাকবে। ফাইবার এবং আঁশযুক্ত পেট পরিষ্কার করার জন্য এই খাবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কিন্তু আপনারা যদি এই খাবার না খান তাহলে অবশ্যই কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকবে।
- নিয়মিত ব্যায়ামের অভাবঃ আপনাদের মধ্যে অনেক মানুষ রয়েছে যারা সারাদিন ঘরে বসে শুয়ে থাকবে কিন্তু কখনোই শরীর চর্চা করবে না এবং শরীর ব্যায়াম করবে না। যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করলে পায়খানা অনেক পাতলা এবং খুব তাড়াতাড়ি পায়খানা ক্লিয়ার করা যেতে পারে আর যদি আপনি ব্যায়াম না করেন তাহলে অবশ্যই পায়খানা ক্লিয়ার হবে না কোষ্ঠকাঠিন্য হবে।
- ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হওয়ার কারণেঃ একটি বিষয় আপনাদেরকে মাথায় রাখতে হবে সেটি হল আপনারা যদি প্রতিনিয়ত ওষুধ সেবন করেন তাহলে অবশ্যই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। যার ফলে আপনাদের কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে এবং পায়খানা কিলিয়ার হতে চায় না। তাই ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা দেখা দেয়।
- মানসিক চাপ এবং বিষন্নতার কারণেঃ অনেক সময় রয়েছে মানুষ মানসিক চাপের মধ্যে থাকে এবং বিষন্নতাই ভোগে যার কারণে বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। এবং শরীরের সকল ধরনের টেনশন করার কারণে কিছুই চলাচল করতে পারে না যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই মানসিক চাপ বা বিষন্নতা কর্ম কাজে ব্যাঘাত ঘটায় এবং পায়খানা ক্লিয়ার করতে অসুবিধা করে বা কষ্ট কাঠিন্য হয়।
কোষ্ঠকাঠিন্যের লক্ষণ সম্পর্কে জেনে নিন
কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয় এটা জানার পর অবশ্যই আপনাদের জেনে নিতে হবে যে কোষ্ঠকাঠিন্যর লক্ষণ কি কি এবং কি কি কারণে আপনাদের পায়খানা ক্লিয়ার হয় না এ সকল বিষয় সম্পর্কে এখন আমরা আলোচনা করব। তাহলে চলুন বেশি দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক কোষ্ঠকাঠিন্যের লক্ষণ সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ কি খেলে টিউমার ভালো হয়
- সাধারণভাবে যদি বলতে যায় তাহলে অবশ্যই সপ্তাহে যদি দুই থেকে তিন দিন কিংবা ৩ থেকে ৪ দিন পায়খানা না হয় তাহলে অবশ্যই সেটা কষ্টকাঠিন্য হয়েছে বলে ধরে নিতে হবে।
- যদি পেটের ব্যাথা হয় এবং পেট ফুলে যায় বা বমি বমি ভাব হয় তাহলে ধরে নিতে হবে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়েছে।
- আপনারা যদি মনে করেন যে আপনাদের পেট পরিষ্কার হচ্ছে না তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়েছে বলে মনে করতে হবে।
- পায়খানা করতে গেলে যদি কষ্ট হয় তাহলে ধরে নিতে হবে কষ্টকাঠিন্য হয়েছে।
- যদি পায়খানা করতে গিয়ে দেখেন পায়খানার আকৃতি সাধারণত তুলনায় অনেক বড় হয়েছে তাহলে ধরে নিতে হবে কষ্ট কাঠিন্য হয়েছে।
- যদি দেখেন পায়খানা শক্ত এবং চাকার মত হয়েছে তাহলে অবশ্যই ধরে নিতে হবে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়েছে আপনার।
আশা করছি কোষ্ঠকাঠিন্যর লক্ষণ সম্পর্কে আপনারা সকল কিছু ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় । পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায়
আপনারা অবশ্যই এতক্ষণে জানতে পেরেছেন যে কষ্ট কাটিন্য হতে পারে যেসব কারণে তার বিপরীত কাজগুলো যদি আপনারা করেন তাহলে অবশ্যই আপনারা খুব সহজে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে পারবেন এবং পায়খানা ক্লিয়ার করতে পারবেন। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য অবশ্যই আপনাদেরকে সকল নিয়ম মেনে কাজ করতে হবে।
যদি আপনারা সকল নিয়ম অনুসরণ করে কাজ করতে থাকেন তাহলে অবশ্যই কষ্ট কাটানো থেকে আপনারা মুক্তি পাবেন। এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় সম্পর্কে অবশ্যই আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। তাহলে চলুন বেশি দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় সম্পর্কে।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবেঃ আপনারা যদি দিনে দুই থেকে তিন লিটার পানি পান করেন তাহলে অবশ্যই আপনারা কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে পারেন। কেননা আপনারা যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করেন তাহলে অবশ্যই আপনাদের পায়খানা দ্রুত ক্লিয়ার হবে। যার ফলে আপনারা কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।
- অতি বেগে পায়খানা চাপলে অবশ্যই পায়খানা করতে হবেঃ আপনাদের যদি কোন কারনে অতি দ্রুত পায়খানা চাপে তাহলে অবশ্যই আপনাদেরকে নিয়ম মেনে অতি দ্রুততার সঙ্গে পায়খানা করতে হবে বা পায়খানা ক্লিয়ার করতে হবে। যদি আপনারা নিয়ম মেনে পায়খানা ক্লিয়ার না করেন তাহলে অবশ্যই আপনাদের কোষ্ঠকাঠিন্য হবে এটাই স্বাভাবিক। তাই অবশ্যই পায়খানা ক্লিয়ার করতে হবে তাড়াতাড়ি।
- ফাইবার এবং আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবেঃ নিয়মিত যদি ফাইবার এবং আঁশযুক্ত খাবার খান তাহলে অবশ্যই আপনাদের কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যাবে সে কারণে অবশ্যই আপনাদের ফাইবার এবং আঁশযুক্ত খাবার নিয়মিত খেতে হবে।
- নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবেঃ আপনারা যদি নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাহলে অবশ্যই আপনাদের শরীর চর্চার পাশাপাশি আপনাদের পেটে সমস্যা দূর হবে এবং পায়খানা ক্লিয়ার হবে অতি দ্রুত তাড়াতাড়ি তাই অবশ্যই নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে অর্থাৎ নিয়মিত শরীর চর্চা করতে হবে তাহলে অবশ্যই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাবেন।
- খুব বেশি ওষুধ সেবন করা যাবে নাঃ আপনারা যদি নিয়মিত কোন ওষুধ ব্যবহার করেন বা সেবন করেন তাতে অবশ্যই আপনাদের সেই ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে সেই কারণে অবশ্যই ওষুধ সেবন করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া না হয়। তাহলে আপনারা খুব অল্প সময়ের মধ্যে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।
- মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে হবেঃ আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে চান তাহলে অবশ্যই মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে হবে কেননা মানসিক চাপ এর কারণে অবশ্যই আপনারা সকল কাজ থেকে দূরে থাকবেন যার কারণে অবশ্যই আপনাদের কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
কোষ্ঠকাঠিন্য হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে | পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায়
আপনাদের যদি কোষ্ঠকাঠিন্য হয় অথবা পায়খানা ক্লিয়ার না হয় তাহলে অবশ্যই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য ঘরোয়া উপায় ট্রাই করতে পারেন বা প্রয়োগ করতে পারেন। সর্বশেষ যদি আপনাদের ঘরোয়া উপায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর না হয় তাহলে অবশ্যই সেই সময় আপনাদেরকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে চলতে হবে।
আরো পড়ুনঃ টিউমার ভালো করার ১০ টি উপায়
কেননা অলসতা করে যদি আপনি বসে থাকেন তাহলে অবশ্যই সেখান থেকে আপনাদের আরো বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে। যার কারণে আপনারা অনেক বেশি সমস্যায় পড়ে যেতে পারেন তাই অবশ্যই আপনাদের যদি কোষ্ঠকাঠিন্য হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না। ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এটা খুবই জরুরী।
আমাদের শেষ কথা,
পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যে সকল নিয়ম আমরা বলেছি এসকল নিয়ম যদি মেনে চলেন তাহলে অবশ্যই ক কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে আপনারা মুক্তি পাবেন। তাহলে আজকের আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করবেন। সকলে ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ সবাইকে।
এম আর টেক ইনফো ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url