পাতলা পায়খানা হলে করণীয় কি

পাতলা পায়খানা হলে করণীয় কি-সাধারণভাবে বলতে গেলে যদি পেটের মধ্যে কোন খারাপ কিছু প্রবেশ করে তাহলে অবশ্যই পাতলা পায়খানা শুরু হয় বা পেট খারাপ শুরু হয়। এবং যদি অতিরিক্ত খাবার সেবন করেন সে ক্ষেত্রেও পাতলা পায়খানা অর্থাৎ পেট খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি যার থেকে পাতলা পায়খানা হবে।
ছবি
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব পাতলা পায়খানা হলে করণীয় কি। এবং কি কি উপায়ে আপনারা পাতলা পায়খানা হলে চিকিৎসা নেবেন বা ঘরোয়া উপায়ের মাধ্যমে চিকিৎসা করবেন। তাহলে পাতলা পায়খানা হলে করণীয় সম্পর্কে জানতে আজকের এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক।

পেজ সূচিপত্রঃ পাতলা পায়খানা হলে করণীয় কি 

পাতলা পায়খানা হলে বা ডায়রিয়া হলে বুঝবেন কি করে

যখন আপনাদের পেট খারাপ হবে তখনই আপনাদের পাতলা পায়খানা শুরু হবে অর্থাৎ ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। তবে যদি আপনারা সাধারণভাবে দিনে এক থেকে দুইবার পায়খানা করেন সেই ক্ষেত্রে এটা পাতলা পায়খানার মধ্যে পড়ে না। চিকিৎসকদের ভাষায় বলতে গেলে যদি আপনাদের দিনে দু থেকে তিনবার বা তিন থেকে অধিক।
আরো পড়ুনঃ বিশ্বায়ন কি
বার পায়খানা হয় সে ক্ষেত্রে আপনাদের পাতলা পায়খানা ধরে নেওয়া যায়। আবার অন্যভাবে বলতে গেলে যদি আপনার নরম বা পাতলা হয় সে ক্ষেত্রে আপনারা ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হয়েছে এটা ভাবতে হবে না। আপনাদের যদি সারাদিনে তিন থেকে চার বার বা তার অধিক পাতলা পায়খানা হয় সে ক্ষেত্রে আপনারা ধরে নেবেন আপনাদের ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হয়েছে।

কিছু কিছু সময় দেখা যায় যে সকল শিশুর বুকের দুধ পান করে তাদের সেই সময়ে পাতলা পায়খানা অর্থাৎ নরম নরম পায়খানা হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে সেক্ষেত্রে তাদের এই পাতলা পায়খানা কে ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা ধরা যাবে না। কিন্তু আপনাদের মধ্যে যদি কারো স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি পায়খানা হয় সে ক্ষেত্রে সেটা পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়ার মধ্যে পড়ে যায়।

ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হলে শরীরে কি সমস্যা দেখা দেয়

যখন বুঝবেন যে আপনাদের ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হয়েছে সে সময় আপনারা অবশ্যই বেশি করে পানি পান করতে হবে নয়তো আপনাদের পানি শূন্যতা দেখা দিবে অনেক বেশি। আর যখন আপনাদের পাতলা পায়খানা হবে তখন অবশ্যই পানি শূন্যতা আপনাদের শরীরে দেখা দিবে। সেজন্য স্বাভাবিকের তুলনায় চেষ্টা করবেন একটু পানি বেশি পান করতে।

যখন আপনাদের পাতলা পায়খানা হয় তখন অবশ্যই শরীরের ভেতরকার সকল লবণ বেরিয়ে আসে যার ফলে পাতলা পায়খানা হয় এবং শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দেয়। আবার আপনাদের যদি অতিরিক্ত পাতলা পায়খানা হয় সে ক্ষেত্রে আপনাদের পানি শূন্যতা দেখা দিলে আপনাদের পানিশূন্যতার কারণে মৃত্যু হতে পারে।

যখন আপনাদের পাতলা পায়খানা হবে তখন কিভাবে বুঝবেন যে আপনাদের পানি শূন্যতা দেখা দিয়েছে তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক.

১। পানি শূন্যতা দেখে দিলে শরীরে প্রস্রাবের পরিমাণ অনেক কমে যাব.
২। যখন শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিবে তখনই আপনাদের প্রস্রাবের দুর্গন্ধ ছড়াবে অর্থাৎ দুর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাব শুরু হবে।
৩। যখন আপনাদের শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিবে তখন অবশ্যই আপনাদের মুখ খোসখস করবে অর্থাৎ চোখ বেশি শুকনো দেখাব.
৪। যখন পানি শূন্যতা দেখা দিবে আপনাদের শরীরে তখন অবশ্যই আপনাদের বারবার পিপাসা পাব.
৫। যখন অতিরিক্ত ভাবে পানির পিপাসা পাবে তখনই বুঝে নেবেন আপনাদের পানি শূন্যতা দেখা দিয়েছ.
৬। আর পারিসূন্যতা যখন শরীরে দেখা দিবে তখনই আপনাদের মুখ শুকিয়ে আসবে অর্থাৎ আপনারা সহজেই বুঝতে পারবেন।

পাতলা পায়খানা হলে যে সকল খাবার খাবেন

সাধারণত যখন আপনাদের ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হবে তখন অবশ্যই আপনাদেরকে সব সময়ের জন্য পানি বেশি খেতে হবে। অর্থাৎ পাতলা পায়খানা যখনই আপনাদের দেখা দিবে তখনই আপনাদের শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিবে অনেক বেশি। সেই কারণে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দিতে হবে যাতে শরীরে পানি শূন্যতা দেখা না দেয়।
পাতলা পায়খানা হলে অবশ্যই আপনাদেরকে সবসময় চেষ্টা করতে হবে প্রচুর পরিমাণ স্যালাইন খেতে হবে এবং তরল পানি এবং তার সাথে অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। যাতে শরীরের দুর্বলতা ভাব কেটে যায় এবং পানি শূন্যতা না দেখা যায় শরীরে সে জন্য পুষ্টিকর খাবার সর্বদা খেতে হবে পাতলা পায়খানা হওয়ার পর।

যখন আপনারা খাবার খাবেন তখন অবশ্যই ভাত এর সাথে ডাবের পানি কিংবা চিড়ার পানি এ সকল কিছু খেতে পারেন। এবং পাশাপাশি তার সঙ্গে স্যালাইন খেতে হবে এটা সব সময় জন্য খেতে হবে। আবার আপনারা যখন ভাত খাবেন তখন অবশ্যই ভাতের সঙ্গে লবণ খেতে পারেন এতে কোন সমস্যা নেই।

আবার একটি শিশুর যদি ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা দেখা দেয় সে ক্ষেত্রে আপনারা ভয় পেয়ে বুকের দুধ খাওয়ানো ছেড়ে দিলে হবে না সবসময় জন্য শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। কেননা সেই সময় অন্য খাবার শিশুকে খাওয়ানো উচিত হবে না সেজন্য বুকের দুধ সবসময় জন্য খাওয়াতে হবে। তাহলে শিশু ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠবে।

তাই পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া হলে অবশ্যই আপনাদেরকে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে যাতে শরীরের কোন সময় পুষ্টির মাত্রা কমে যেতে না পারে আর পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে পানির সঙ্গে অবশ্যই স্যালাইন মিশিয়ে পানি পান করতে হবে। তাহলে শরীরের পানি শূন্যতা অনেক বেশি দূর হয়ে যাবে। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন।

পাতলা পায়খানা হলে যে সকল খাবার খাবেন না

যখন একটা মানুষের পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া হয় তখন অবশ্যই সকলে নানান ধরনের নানান কথা বলে কিন্তু পাতলা পায়খানা হলে অবশ্যই সকল ধরনের খাবার খাওয়া উচিত নয়। তবে আপনারা যদি পাতলা পায়খানা শিকার হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশে তৈরি সকল খাবার পুষ্টিকর খাবার আপনারা খেতে পারেন এতে সমস্যা হবে না।

আবার আপনারা যদি পাতলা পায়খানা হওয়া অবস্থায় বাজার থেকে কোন জিনিস কিনে খান অর্থাৎ তেলচর বিযুক্ত জিনিস যা থেকে আপনার শরীরের আরও বেশি খারাপ হতে পারে এই যাবতীয় খাবার পরিহার করতে হবে। নয়তো এ সকল খাবার যখনই আপনি খাবেন তারপর পরবর্তী মুহূর্ত থেকে আপনার পাতলা পায়খানা আরও বেশি হয়ে যাবে।
বাজার থেকে যে সকল জিনিস কিনে পাওয়া যায় কমল পানীয় জোস কফি চিনি চা এ সকল কিছু আপনাকে পরিহার করতে হবে। কেননা এই সকল খাবার খেলে আপনার শরীর আরো অনেক বেশি খারাপ হয়ে পড়বে যার কারণে আপনার পাতলা পায়খানা আরো বেশি হয়ে যাবে অর্থাৎ ডায়রিয়া আপনার আরো বড় ধরনের রূপ ধারণ করবে।

সেই কারণেই যদি আপনাদের পাতলা পায়খানা দেখা দেয় সেক্ষেত্রে আপনারা এই সকল খাবার থেকে দূরে থাকবেন। যদি পারেন মুক্ত সুন্দর পরিবেশে তৈরি পুষ্টিকর খাদ্য খাবেন যাতে কোন সমস্যা না হয় সেই সকল খাবার খেতে হবে। পাতলা পায়খানা হলে অবশ্যই বাজার থেকে কিনে আনা জিনিস পরিহার করতে হবে সবসময়ের জন্য।

ঘরোয়া উপায় এর মাধ্যমে যেভাবে পাতলা পায়খানার চিকিৎসা করবেন

যখন আপনাদের ডায়রিয়া হবে তখন অবশ্যই একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে সর্বপ্রথম আপনাদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে এবং তারপরে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অবশ্যই আপনাদেরকে ডায়রিয়ার ওষুধ সেবন করতে হবে। অর্থাৎ ডায়রিয়ার ওষুধ খাওয়া মাত্রই আপনার ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা কমে যাবে।

যদি আপনাদের ডায়রিয়ার পরিমাণ অনেক বেশি হয় বা পাতলা পায়খানার পরিমাণ বেশি হয় তাহলে অবশ্যই আপনাদের শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিবে আর সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে এবং স্যালাইন পানি পান করতে হবে। ঘরোয়া চিকিৎসা এভাবেই আপনাদেরকে করতে হবে পাতলা পায়খানা ভালো করার জন্য।
আরো পড়ুনঃ ইতিহাসের জনক কে
আপনাদের যেমন ডায়রিয়া হলে সকল ধরনের ওষুধ অর্থাৎ ডায়রিয়া থামানোর ওষুধ খেতে পারবেন কিন্তু সেই ক্ষেত্রে একজন 12 বয়সের বয়সী বা তার কম বছর বয়সী শিশু কে কখনোই ডায়রিয়া অর্থাৎ পাতলা পায়খানা থামানোর ওষুধ খাওয়ানো যাবে না। এই বিষয়টার উপর আপনাদেরকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।

এবং আপনাদের যদি ডায়রিয়া হয় সে ক্ষেত্রে অবশ্যই ভালো ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে আপনাদেরকে সকল ধরনের চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে হবে এবং তার চিকিৎসা অনুসারে চলতে হবে এবং ওষুধ সেবন করতে হবে তাহলে দেখবেন কিছুদিনের মধ্যে অর্থাৎ 6 থেকে 7 দিনের মধ্যে আপনাদের ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা ভালো হয়ে যাবে।

ডায়রিয়া সম্পর্কিত আরো কিছু তথ্য

আপনাদের পরিবারে যদি একজন সদস্যের ডায়রিয়া হয় সে ক্ষেত্রে অবশ্যই সে সদস্যকে ডায়রিয়া সারানো পর্যন্ত অর্থাৎ পাতলা পায়খানা সারানো পর্যন্ত অবশ্যই বিছানায় শুয়ে থাকতে হবে। এক কথায় রোগীকে অবশ্যই বিশ্রামে রাখতে হবে অর্থাৎ যদি ডায়রিয়া ভালো হয়ে যায় তারপরেও দুই থেকে তিন দিন বিছানায় থাকতে হবে।

এভাবে একজন ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হওয়ার রোগীকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব। আপনাদের পরিবারের একজনের যদি ডায়রিয়া হয় সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাদের পরিবারের অন্য সদস্যদের ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেই ক্ষেত্রে আপনাদের অবশ্যই কিছু করণীয় রয়েছে। সেই সকল করণীয় গুলো হলঃ-যখনই কিছু করবেন সাবান পানি ব্যবহার করবেন এবং সাবান পানি দিয়ে হাত ধোবেন।

যখন আপনারা বাড়িতে থাকবেন অবশ্যই খেয়াল রাখবেন পাতলা পায়খানা যে রোগীর হয়েছে তার প্রয়োজনীয় সকল কাপড়-চোপড় এবং বিছানার চাদর থেকে শুরু করে সকল কিছু আলাদাভাবে গরম পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। এবং তা ভালোভাবে শুকাতে হবে তাহলে পাতলা পায়খানা বিস্তারের সম্ভাবনা থাকবে না।

এক কথায় ডায়রিয়া হওয়া বা পাতলা পায়খানা হওয়ার রোগী যা জিনিস ব্যবহার করবে সকল কিছু অবশ্যই আপনাদেরকে ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। যাতে সেখান থেকে অন্য কারো কাছে জীবাণু ছড়াতে না পারে তাহলে অবশ্যই আপনারা ডায়রিয়া মুক্ত থাকতে পারবেন অর্থাৎ পাতলা পায়খানার রোগী থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
আরো পড়ুনঃ সমাজসেবা কি
আবার যদি আপনাদের পাতলা পায়খানা হয় সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনারা যে সকল কাজ করবেন না সর্বপ্রথম আপনাদের অবশ্যই অন্য কারো জন্য রান্না করা যাবে না অর্থাৎ কারো জন্য খাবার রান্না করা যাবে না যদি আপনার পাতলা পায়খানা হয়ে থাকে তো। তারপর অবশ্যই আপনি যেই কাপড়-চোপড় পড়বেন সেই কাপড়চোপড় অন্য কাউকে পড়তে দেয়া যাবে না।

যখন দেখবেন আপনাদের পাতলা পায়খানা হয়েছে তখন অবশ্যই আপনারা কখনোই পুকুরে গোসল করতে যাবেন না। বা কোন কারনে পুকুরে গোসল করবেন না এতে আপনাদের নানান ধরনের সমস্যা হতে পারে। সে কারণে অবশ্যই এ সকল বিষয়গুলো আপনাদেরকে মাথায় রাখতে হবে যাতে ডায়রিয়া হলে অর্থাৎ পাতলা পায়খানা হলে সকলকে সাবধান রাখতে পারেন।

আর একটা কথা মাথায় রাখতে হবে সব সময় যখন আপনার পাতলা পায়খানা হবে বা ডায়রিয়া হবে তখন অবশ্যই যদি বড় কোন সমস্যা হয় সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এবং যদি আপনাদের মনে হয় বড় সমস্যা হওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন সে ক্ষেত্রে আরো বেশি ভালো হবে সেই কারণে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে চলতে হবে পাতলা পায়খানা হলে।

আমাদের শেষ কথা,

পাতলা পায়খানা হলে করণীয় সম্পর্কে আশা করছি আপনারা সকল কিছু ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। আজকের এই আর্টিকেল আপনাদের সামনে তুলে ধরে আমরা অনেক আনন্দিত। তাই অবশ্যই আজকের এই আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করবেন। সকলে ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ সবাইকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর টেক ইনফো ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url