ফাইভ-জি কি? ফাইভ-জি এর সুবিধা
ফাইভ-জি কি-ফাইভ-জি বলতে সাধারণত বুঝায় পঞ্চম জেনারেশন ইন্টারনেটকে সাপেক্ষে ডাকা হয় ফাইভ-জি নামক। ফাইভ-জি হল সকল ইন্টারনেটে তুলনায় অনেক দূরে তাদের সঙ্গে সবকিছু ডাউনলোড করতে পারবে। এবং আমরা যে নেটওয়ার্ক ব্যবহার করছি সেই নেটওয়ার্কের চেয়ে অনেক বেশি আলাদা হবে ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক।
আজকের এই আর্টিকেলের মধ্যে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবো ফাইভ-জি কি এবং ফাইভ-জি এর সুবিধা সম্পর্কে। ফাইভ-জি ব্যবহার করার মাধ্যমে মানুষ যেকোন সময় যেকোন কিছু খুব সহজেই ডাউনলোড করতে পারবে এবং খুব সহজেই আপলোড করতে পারবে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ফাইভ-জি কি এবং ফাইভ-জি আরো অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে।
ফাইভ-জি কি? ফাইভ-জি এর সুবিধা
ফাইভ-জি হলো সাধারণ ভাষায় বলতে গেলে পঞ্চম জেনারেশনের ইন্টারনেট এর ব্যবহার কে বোঝানো হয় শর্ট নেম হল ফাইভ জি। ফাইভ-জি ব্যবহার করলে মানুষ অনেক তাড়াতাড়ি সকল কিছু সুবিধা পেতে পারে যেমন আমরা ফোরজি ব্যবহার করে অনেক বেশি সুবিধা উপভোগ করতে পারছি। তেমনি ফাইভ-জি ব্যবহার করলে আমরা আরো বেশি সুবিধা পাব।
আরো পড়ুনঃ ওয়াইফাই কানেক্ট করার সফটওয়্যার
ফাইভ-জি ব্যবহার করার ফলে আমরা অনেক সহজেই যে কোন কিছু ডাউনলোড করতে পারব এবং যেকোনো কিছু আপলোড করতে পারবো খুব অল্প সময়ের মধ্যে। এবং আমরা যে কাজ অনেক দেরিতে সম্পন্ন করতে পারি এখন কার সময়ে যদি ফাইভ-জি আমরা ব্যবহার করি তাহলে সেই কাজ করতে আরও সময় কম লেগে যাবে।
এককথায় ফাইভ-জি ব্যবহার করলে আমরা খুব সহজেই সকল কিছু সম্পন্ন করতে পারব যে কোন কাজে ইন্টারনেট বিষয়ক। ফাইভ-জি ব্যবহার অবশ্যই সকলের জন্য ভালো হবে। শুধুমাত্র ফাইভ-জি ব্যবহার করলে যেকোনো কাজ যেকোনো সময়ের মধ্যে আমরা কমপ্লিট করতে পারব। ফাইভ-জি সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।
ফাইভ-জি কিভাবে কাজ করবে
সাধারণত অন্যান্য জেনারেশন যেভাবে কাজ করেছে তার থেকে একটু আলাদাভাবে ফাইভ-জি কাজ করবে কেননা ফাইভ জির রেডিও তরঙ্গ রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি অনেক বেশি থাকবে সেই কারণে ইন্টারনেটের স্পিড অনেক বেশি হবে। যতগুলো ইন্টারনেট সিস্টেম রয়েছে সকল ইন্টারনেটের চেয়ে আলাদা হতে যাচ্ছে ফাইভ-জি।
আরো পড়ুনঃ কিভাবে ফ্রি ওয়াইফাই চালানো যায়
অন্যান্য ইন্টারনেট-সুবিধার মত গিগাহার্জের মত হাই ফ্রিকোয়েন্সি ব্র্যান্ডের অনেক ক্ষমতা রয়েছে রাজ্যের মধ্যে। যে কারণে যেকোনো সময় যেকোনো জায়গাতেই ইন্টারনেটের সুবিধা পেতে পারে গ্রাহকরা। তবে এটা বলা যায় যে যতটুকু দৈর্ঘ্যের প্রয়োজন রয়েছে ফাইভ জির জন্য ঠিক ততটুকু দৈর্ঘ্য পাচ্ছেনা ফাইভ জি। সেই কারণে ইন্টারনেটের যে কোন জায়গাতে বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
ফোরজি এবং ফাইভ-জির মধ্যে পার্থক্য
আমরা যখন থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করি ঠিক তখন থেকে ফোরজি ইন্টারনেট পাইনি। যখন যে জেনারেশন এসেছে তখন সে জেনারেশন অনেক বেশি উন্নতির শিখরে রয়েছে। এবং প্রত্যেক গ্রাহকরা অনেক বেশি ভালোভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছে এই সকল কারণে। তবে অবশ্যই ফোর জির চেয়ে ফাইভ জির ইন্টারনেট স্পিড অনেক বেশি হবে।
আরো পড়ুনঃকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি?
কেননা ফোরজি স্পিড আমরা এখন পর্যন্ত যতটুকু ব্যবহার করেছি তার অনেকগুণ বেশি স্পিড হতে যাচ্ছে ফাইভজির। যার কারণে প্রত্যেক গ্রাহকরা অনেক বেশি সেবা গ্রহণ করতে পারছে। ফাইভ জির মধ্যে 3.5 গিগাহার্টজের থেকে 26 গ্যাসের মতো হায়ার ফ্রিকুয়েন্সি ব্র্যান্ডের অনেক ক্ষমতা রয়েছে যার কারণে এটি বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন।
তাই ফাইভ-জি ব্যবহার করার মাধ্যমে যদি কেউ ডাউনলোড করতে চাই তাহলে অবশ্যই 45 এমবিপিএস ডাউনলোড করার ক্ষমতা রাখে ফাইভ জি। সেই কারণে ফোরজির চেয়ে ফাইভ জির স্পিড অনেক বেশি হবে। সেই কারণে 4g 5g যে অনেক গুণ কম গতিসম্পন্ন। ফাইভ-জি অনেক বেশি গতিসম্পন্ন।
আমাদের শেষ কথা,
ফাইভ-জি কি এবং ফাইভ-জি সুবিধা সম্পর্কে আশা করছি আপনারা সকল কিছু বুঝতে পেরেছেন। তাহলে আজকের এই আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আপনি আপনার পরিচিত জনদের সঙ্গে শেয়ার করবেন এবং বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করবেন। সকলে ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ সবাইকে।
এম আর টেক ইনফো ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url