ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড | সুন্দর ছবি এডিট করার নিয়ম

• স্ন্যাপসিড-Snapseed
  
• পিকসার্ট-Picsart
  
• লাইট্রুম-Lightroom
  

• ছবি এডিট করার জন্য অবশ্যই আপনাদেরকে সর্বপ্রথম স্ন্যাপসিড-Snapseed অ্যাপস ডাউনলোড করে নিতে হবে। ডাউনলোড করার জন্য অবশ্যই আপনাদেরকে আপনাদের মোবাইল ফোনের গুগল প্লে স্টোর ব্যবহার করতে হবে।
• স্ন্যাপসিড-Snapseed এই অ্যাপস ডাউনলোড করা হয়ে গেলে আপনাদের মোবাইল ফোনের মধ্যে এই অ্যাপস ওপেন করুন। ওপেন করার পর আপনাদের অবশ্যই একটি ফটো বা ছবি এই অ্যাপস এর মধ্যে ওপেন করতে হবে। ওপেন করার জন্য অবশ্যই অ্যাপসের প্লাস আইকনে ক্লিক করতে হবে।
• আর নয় তো আপনারা চাইলে সরাসরি যদি গ্যালারি থেকে ফটো অ্যাড করতে চান স্ন্যাপসিড-Snapseed এই অ্যাপস এর মধ্যে তাহলে অবশ্যই আপনারা শেয়ার করার মাধ্যমে এই অ্যাপস এর মধ্যে আপনার ছবি এড করে নিতে পারবেন। আপনাদের যেটা সুবিধা হবে সেটা করবেন।
• তারপর যখন আপনারা আপনাদের সেই ছবি এডিট করার জন্য অ্যাপস এর মধ্যে ওপেন করবেন সেইখানে আপনারা অনেকগুলো সেটিং দেখতে পাবেন সেখান থেকে আপনারা খুব সহজেই যেকোন টুলস ব্যবহার করার মাধ্যমে এডিট শুরু করতে পারেন। তার জন্য অবশ্যই আপনি আপনার প্রয়োজনীয় টুলস ব্যবহার করতে পারেন।
  
• এই অ্যাপস এর মধ্যে যখন আপনারা আপনাদের ছবি এডিট করতে থাকবেন তখন অবশ্য আপনাদের ছবি অনেক সুন্দর ভাবে এডিট করতে পারবেন। তবে এডিট করার পরবর্তী কাজ হল ছবি এডিট করার পাশাপাশি ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড কালার চেঞ্জ করা ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করা। ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করবেন কিভাবে অবশ্য এটা প্রশ্ন থাকতে পারে।
  
• ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করার জন্য অবশ্যই আপনাদের মোবাইল ফোনের অ্যাপস এর মধ্যে টুলস ওপেন করতে হবে এবং সেখান থেকে আপনাদের সর্বশেষ এবং মিডিলের একটি টুলস এর মধ্যে ক্লিক করে দিতে হবে।

• অর্থাৎ ব্যাকগ্রাউন্ড চয়েজ এই অপশনের মধ্যে গিয়ে আপনারা খুব সহজেই ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করতে পারবেন এবং আপনার চ্যানেলের নতুন ব্যাকগ্রাউন্ড এড করে নিতে পারবেন। তার পাশাপাশি সুন্দরভাবে আপনার ছবির পিছনের ব্যাকগ্রাউন্ড এডিট করতে পারবেন।
  
• আপনারা আপনাদের ছবি সুন্দর ভাবে আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য অবশ্যই আপনারা প্রোটিট মোড এর মধ্যে এগিয়ে সুন্দরভাবে আপনারা চাইলে সেখান থেকে স্মুথ 2 নাম্বার অপশন ক্লিক করে দিতে হবে। তারপর আপনারা নিজেরাই দেখতে পাবেন যে আপনাদের ছবি আগের তুলনায় একটু বেশি সুন্দর দেখাচ্ছে।
  
• এসকল কাজ করা হয়ে গেলে আপনাদের ছবি আরো বেশি সুন্দর হবে এবং আপনারা ছবি এডিট করার সময় অবশ্যই খেয়াল করবেন যে আপনারা যে ছবি ইডিট করেছেন সেই ছবি যে মানুষের সে মানুষের মুখে যদি কোন প্রকার স্পর্ট বা বিভিন্ন ধরনের দাগ থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনারা হিলিং নামের এ টুলস ব্যবহার করতে পারেন।
  
• হিলিং নামের এই টুলস ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনাদের মুখের সকল দাগ দূর হয়ে যাবে এবং আপনার সুন্দর ভাবে আপনাদের মুখের দাগ দূর করে ফেলতে পারবেন। তার জন্য অবশ্যই আপনারা ব্যবহার করতে পারেন। অনেক সহজেই এই কাজ আপনারা সম্পন্ন করতে পারবেন।
  
• আপনারা যখন হিলিং এই টুলস ব্যবহার করবেন তখন অবশ্যই আপনাদের ছবি জুম করে ব্যবহার করবেন নয়তো বিভিন্ন সময় যদি ছবি জুম ছাড়া আপনি যদি এডিট করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাদের ছবি নষ্ট হয়ে যাবে। তার জন্য অবশ্য আপনাদের মোবাইল ফোনের মধ্যে ছবি জুম করে নিয়ে এডিট করবেন।
  
• এই কাজ হয়ে যাওয়ার পর যদি আপনারা চান আপনাদের ছবি দিয়ে কোন প্রকার কালার বা ফিল্টার ব্যবহার করবেন তাহলে অবশ্যই এটি করার জন্য আপনারা ভিন্টেজ নামের এই টুলস ব্যবহার করতে পারেন। এখানে আপনারা খুব সহজেই আপনাদের যেকোনো কালার এবং ব্যাকগ্রাউন্ড ফিল্টার ব্যবহার করতে পারবেন।
  
• এই অপশনের মধ্যে আপনারা আপনাদের ছবি এডিট করার জন্য পারফেক্ট সকল সিস্টেম পেয়ে যাবেন যেগুলোর মাধ্যমে খুব সহজেই এডিট করতে পারবেন এবং ফিল্টার ব্যবহার করতে পারবেন আপনাদের ছবির মধ্যে। এখান থেকে আপনারা আপনাদের ছবি মন মত সাজিয়ে নিতে পারবেন এবং সুন্দরভাবে আকর্ষণের এডিট সম্পন্ন করতে পারবেন।
  
• তাহলে আশা করছি আপনারা সকলে স্ন্যাপসিড-Snapseed অ্যাপস এর ব্যবহার সম্পর্কে ভালভাবে বুঝতে পেরেছেন। ছবি এডিট করার নিয়ম এবং ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করার নিয়ম সকল কিছু নিয়মমতো করলে অবশ্যই আপনাদের ছবি আকর্ষণীয় দেখাবে।

পিকসার্ট-Picsart ব্যবহার করে ছবি এডিট | ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড

• পিকসার্ট-Picsart অ্যাপস ব্যবহার করে এডিট করার জন্য সর্বপ্রথম অবশ্যই আপনাদেরকে এ এপস আপনাদের মোবাইল ফোনের মধ্যে ডাউনলোড করে নিতে হবে। ডাউনলোড করার জন্য অবশ্যই আপনারা চাইলে গুগল প্লে স্টোর ব্যবহার করতে পারেন সেখান থেকে ডাউনলোড করে নিয়ে নিতে হবে আপনাদের মোবাইল ফোনের মধ্যে।
• যখন আপনারা পিকসার্ট-Picsart এই অ্যাপস ডাউনলোড করবেন তখন অবশ্যই সর্বপ্রথম ওপেন করে নিতে হবে। আপনার যখন ওপেন করতে চাইবেন তখন অবশ্যই আপনাদেরকে একটি ই-মেইল ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করে নিতে হবে। বা যেকোনো একটি একাউন্টের মাধ্যমে ওপেন করে নিতে হবে পিকসার্ট-Picsart এই অ্যাপস।
• ওপেন করা হয়ে গেলে আপনাদের সামনে অনেকগুলো ইন্টারফেস চলে আসবে যেগুলোর মধ্যে আপনারা আপনাদের ছবির মাধ্যমে এডিট করতে চান সেই মাধ্যমে আপনারা সিলেক্ট করে দিতে পারবেন। সেইভাবে আপনারা ছবি এডিট করতে পারবেন সেখানে যেভাবে দেওয়া আছে। আপনারা সেইখানে ফ্রিষ্টাইল গ্রিডস ফ্রেম এসকল কিছু দেখতে পাবেন।
  
• তারপর সেখান থেকে আপনাদের পছন্দমত যেকোনো একটি পছন্দ করে সেই স্টাইলে আপনারা ছবি ইডিট করতে পারবেন আপনাদের মনের মত করে। শুধু আপনারা যখন ফটো এডিট করতে চাইবেন ছবির করতে চাইবেন তখন অবশ্যই ছবির কোয়ালিটি অনেক ভাল হতে হবে।
• আপনারা যদি চান আপনাদের ছবির কোয়ালিটি ভালো করতে তাহলে অবশ্যই নিচে অনেকগুলো টুলস পেয়ে যাবেন সেগুলোর মধ্যে আপনারা আপনাদের ছবি ব্যবহার করে অনেক ভালো আকর্ষণীয় করে তুলতে পারবেন।

• আপনারা চাইলে আপনাদের ছবি এডজাস্ট করে নিতে পারবেন বিনামূল্যে শুধুমাত্র একটি ক্লিক করার মাধ্যমে তার জন্য অবশ্যই সেইখানে আপনাদের একটি টুলস ব্যবহার করতে হবে। যার মাধ্যমে আপনারা খুব সহজে আপনাদের ছবি যেকোনো জায়গায় অ্যাডজাস্ট করতে পারবেন।
  
• এবং আপনাদের ছবি অনেক ভালমানের করে নিতে পারবেন। আপনাদের মধ্যে অনেক মানুষ রয়েছে যারা ব্যাকগ্রাউন্ড পুরোটাই চেঞ্জ করতে পছন্দ করে। আপনারা পিকসার্ট-Picsart এই অ্যাপস ব্যবহার করার মাধ্যমে সহজে সুন্দরভাবে ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করতে পারবেন।
• আপনারা যেমন ব্যাকগ্রাউন্ড ইচ্ছা তেমন ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহার করতে পারবেন এবং আপনারা যেভাবে ইচ্ছা এই অ্যাপস পিকসার্ট-Picsart ব্যবহার করার মাধ্যমে খুব সহজেই সকল ধরনের এডিট সম্পন্ন করতে পারবেন আপনার ছবির মধ্যে।
• তাহলে আপনারা যদি ঠিকঠাক এডিট করতে পারেন আপনাদের ছবি তাহলে অবশ্যই আপনাদের ছবি অন্য যে কারো চেয়ে অনেক বেশি আলাদা এবং আকর্ষনীয় হয়ে উঠবে। সেটা আপনারা যখন এডিট করবেন তখন আপনারা নিজেরাই বুঝতে পারবেন।
  
• আশা করছি আপনারা পিকসার্ট-Picsart এই অ্যাপস এডিট সম্পর্কে আপনারা সকল কিছু ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। তাহলে অবশ্যই আপনারা এডিট করার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনাদের ছবি অনেক বেশি আকর্ষণীয় দেখাবে।

লাইট্রুম-Lightroom ব্যবহার করে ছবি এডিট | ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড

• লাইট্রুম-Lightroom এই অ্যাপস ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই আপনাদের সর্বপ্রথম আপনাদের মোবাইল ফোনের মধ্যে ডাউনলোড করে নিতে হবে। ডাউনলোড করার জন্য অবশ্যই আপনি চাইলে আপনার গুগল প্লে স্টোর ব্যবহার করে ডাউনলোড করতে পারেন।
• এবং যখন আপনারা এই এপস ডাউনলোড করার পর ওপেন করবেন তখন অবশ্যই আপনাদেরকে একটি জিমেইল দিয়ে দিতে হবে সেটা নতুন বা পুরাতন। অ্যাকাউন্ট তৈরি করার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনারা এই অ্যাপস ওপেন করে নিতে পারবেন।
  
• যখন আপনারা অ্যাপস ওপেন করবেন তখন অবশ্যই আপনারা দেখতে পাবেন সেই অ্যাপস এর মধ্যে যে আপনাদের সামনে অল ফটো নামের একটি অপশন আছে সেই অপশনের মধ্যে ক্লিক করে দিতে হবে।

• সেই অপশনের মধ্যে ক্লিক করে দেওয়ার পর আপনাদেরকে প্লাস আইকনে ক্লিক করার মাধ্যমে আপনাদের গ্যালারি থেকে যে কোন একটি ফটো সিলেক্ট করে দিতে হবে। কারণ আপনি যে ফটো এডিট করবেন সেই ফটো অ্যাড করতে হবে লাইট্রুম-Lightroom এই অ্যাপস এর মধ্যে।
• তারপর আপনার হাত দিয়ে ছবি এডিট করবেন সেই ছবি ওপেন করার পর বিভিন্ন ধরনের টুলস পেয়ে যাবেন যেগুলো ব্যবহার করে আপনার আপনাদের ছবি নানান ধরনের ডিজাইন করতে পারবেন এবং আকর্ষনীয় করে এডিট করতে পারবেন।
  
• এবং আপনারা যদি চান আপনাদের ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করবেন তাহলে অবশ্যই সুন্দরভাবে ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করতে পারবেন এবং ব্যাকগ্রাউন্ড ডিজাইন করতে পারবেন এবং বিভিন্ন ধরনের ফিল্টার ব্যবহার করতে পারবেন এই অ্যাপস লাইট্রুম-Lightroom  ব্যবহার করার মাধ্যমে।
  
• লাইট্রুম-Lightroom এই অ্যাপস এর মাধ্যমে খুব সহজে আপনারা বিভিন্ন ধরনের অটো কালার ব্যবহার করতে পারবেন অটো লাইট এসকল কিছু খুব সহজে ব্যবহার করতে পারবেন লাইট্রুম-Lightroom এই অ্যাপস ব্যবহার করার মাধ্যমে।
• এই অ্যাপস আপনারা যদি ব্যবহার করেন নিয়মিত তাহলে অবশ্যই সকল কাজ অল্প সময়ের মধ্যে শিখে যাবেন এবং আপনাদের ছবি ডিজাইন করতে পারবেন সকলের চেয়ে আলাদা এবং আকর্ষণীয় করে তুলতে পারবেন।
  
• লাইট্রুম-Lightroom এই অ্যাপস দিয়ে আপনারা আপনাদের ছবি অনেক সুন্দর ভাবে এডিট করতে পারবেন আশা করছি এই অ্যাপস সম্পর্কে আপনারা সকলে তো ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। তাই অবশ্যই এই অ্যাপস ব্যবহার করতে পারেন এডিট করার জন্য।

প্রফেশনাল ছবি এডিট করার মাধ্যমে টাকা আয় করার উপায়

1. Adobe Photoshop: এটি প্রফেশনাল ছবি সম্পাদনা সফটওয়্যার, যা বিভিন্ন ধরণের সম্পাদনা এবং রঙের নির্বাচন সরবরাহ করে।
2. Adobe Lightroom: এটি প্রধানত RAW ছবির জন্য উপযুক্ত সফ্টওয়্যার, যা রঙ, তীব্রতা, স্যাচুরেশন এবং অন্যান্য প্যারামিটার সম্পাদনা করতে ব্যবহৃত হয়।
3. GIMP (GNU Image Manipulation Program): এটি একটি বিনামূল্যে উপলব্ধ ও পরিবেশনা করা ছবি সম্পাদনা প্রোগ্রাম, যা অনেক বেসিক এবং কোন সমস্যা সম্পাদনা সম্পর্কে গভীরভাবে ব্যবহার করা যায়।
4. Pixlr: এটি অনলাইন ভিত্তিক এবং বিনামূল্যে উপলব্ধ সফটওয়্যার, যা ব্যক্তিগত এবং পেশাদার সম্পাদনা ফিচার সরবরাহ করে।
5. Corel PaintShop Pro: এটি মাঝারি স্তরের ব্যবহারকারীদের জন্য উপযুক্ত একটি সফটওয়্যার যা ছবি সম্পাদনা, ক্লিপআর্ট তৈরি এবং গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে ব্যবহার করা যায়।
6. Capture One: এটি পেশাদার ছবি সম্পাদনা এবং RAW প্রসেসিংের জন্য প্রযুক্তিগত সফটওয়্যার, যা বিশেষভাবে পেশাদার ফটোগ্রাফারদের জন্য তৈরি করা হয়েছে।
7. Affinity Photo: এটি অন্যান্য প্রস্তুত ছবি সম্পাদনা সফটওয়্যারের বিপরীতে একটি সস্তা বিকল্প, যা প্রফেশনাল সম্পাদনা ফিচার সরবরাহ করে।
8. DxO PhotoLab: এটি RAW ছবি প্রসেসিং এবং সম্পাদনা সফ্টওয়্যার, যা বিশেষভাবে রঙ সংশোধনের জন্য পরিচিত।
9. Paint.NET: এটি সহজে ব্যবহার করা যায় এবং কিছু সাধারণ ছবি সম্পাদনা সুবিধা সরবরাহ করে।
10. Canva: এটি অনলাইন ভিত্তিক ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম, যা ফেসবুক কভার, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, প্রেজেন্টেশন এবং অন্যান্য প্রোজ